‘কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক,কে বলে তা
বহুদূর;মানুষের মাঝে স্বর্গ-নরক,মানুষেতে সুরাসুর।
—–শেখ ফজলল করিম।
– ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি,
তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর’——জীবনানন্দ দাশ।
“মানুষ মরে গেলে পচে যায়,বেঁচে থাকলে বদলায়…”— রক্তাক্ত প্রান্তর,মুনির চৌধুরী।
‘সাহিত্য জাতির দর্পন স্বরূপ’——প্রমথ চৌধুরী।
‘‘আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা,আমি বাঁধি তার ঘর,
আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর।”——জসীম উদ্দিন।
‘চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে?”—কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
“প্রহরশেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্র মাস,
তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ।”—–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
‘ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি’—-সুকান্ত ভট্টাচার্য।
‘‘সুরঞ্জনা,ঐখানে যেয়ো না তুমি বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে,”—–জীবনানন্দ দাশ।
‘এ জগতে , হায়,সেই বেশি চায় আছে যার ভূরি ভূরি
রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি।‘–-(দুই বিঘা )রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
‘স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে’— রঙ্গলাল মুখোপাধ্যায়।
‘‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার সময় তার শ্রেষ্ঠ
সময়,এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়।”—–হেলাল হাফিজ।
‘বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা,
বিপদে আমি না যেন করি ভয়’—-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
‘কাঁদতে আসিনি,ফাঁসির দাবী নিয়ে এসেছি’—মাহবুব উল আলম চৌধুরী।
‘‘আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই,
আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য দেখি,”—রুদ্র মোঃ শহীদুল্লাহ।
’কী পাইনি তারই হিসাব মেলাতে মন মোর নহে রাজি’—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
‘সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।’—কামিনী রায়